PM Kisan Yojana 19th installment: আজই পাবেন ২০০০ টাকা! কেন্দ্রের তালিকায় আপনার নাম কি আছে? চেক করুন

Published On:

PM Kisan Yojana 19th installment: ২০০০ টাকার প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার ১৯তম কিস্তি আজ, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ তারিখে প্রকাশিত হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সরাসরি বেনিফিট ট্রান্সফার (ডিবিটি) সিস্টেমের মাধ্যমে যোগ্য কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি তহবিল স্থানান্তর করবেন।

সুবিধাভোগীরা পেমেন্ট স্ট্যাটাস চেককরতে পারবেন এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইট pmkisan.gov.in-এ প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সুবিধাভোগী তালিকা থেকে নিজেদের নাম যাচাই করতে পারবেন। তবে, পেমেন্ট পাওয়ার জন্য e-KYC পূরণ করা আবশ্যক।

If name deleted from voter list: ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ গেলে কী করবেন?

PM Kisan Yojana 19th installment: পিএম কিষাণ ১৯তম কিস্তির তারিখ এবং অন্যান্য বিবরণ

  • কিস্তির পরিমাণ: ২০০০ টাকা
  • মোট বার্ষিক সহায়তা: ৬,০০০ টাকা
  • মুক্তির তারিখ: ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • স্থানান্তর পদ্ধতি: সরাসরি স্থানান্তর (DBT)

প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায়, ভারত সরকার প্রতি বছর যোগ্য কৃষকদের ৬,০০০ টাকা অনুদান দেয়। এই টাকা তিনটি ভাগে সরাসরি কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়। প্রতিটি শেয়ারের দাম সাধারণত ২০০০ টাকা। ভারত সরকার এই প্রকল্পের সম্পূর্ণ অর্থায়ন করে।

পেমেন্ট পেতে e-KYC পূরণ করুন

সঠিক সুবিধাভোগীদের কাছে তহবিল পৌঁছানো এবং জালিয়াতি রোধ করার জন্য সরকার ই-কেওয়াইসি বাধ্যতামূলক করেছে। কৃষকরা তিনটি পদ্ধতি ব্যবহার করে ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করতে পারেন:

  • ওটিপি-ভিত্তিক ই-কেওয়াইসি (আধার-লিঙ্কযুক্ত মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে)
  • ফেস প্রমাণীকরণ-ভিত্তিক ই-কেওয়াইসি
  • বায়োমেট্রিক-ভিত্তিক ই-কেওয়াইসি (সাধারণ পরিষেবা কেন্দ্রগুলিতে গিয়ে)

PM Kisan Yojana 19th installment: প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সুবিধাভোগী তালিকা কীভাবে চেক করবেন?

কৃষকরা এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে অনলাইনে পেমেন্ট স্ট্যাটাস এবং সুবিধাভোগীদের তথ্য পরীক্ষা করতে পারবেন:

  1. প্রথমে অফিসিয়াল PM-Kisan পোর্টালে যান: pmkisan.gov.in।
  2. তারপর ‘Beneficiary Status’-এ ক্লিক করুন।
  3. আপনার সঠিক আধার নম্বর বা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর লিখুন।
  4. তারপর, আপনার পেমেন্ট স্ট্যাটাস চেক করতে Get Data এ ক্লিক করুন।
  5. যদি কোনও কৃষকের নাম বাদ পড়ে যায়, তাহলে তাঁদের সাহায্যের জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।