Midnapore: গণেশ পুজোর আগেই বদলি, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশে বড় রদবদল

Last Updated:
লেটেস্ট আপডেট সবার আগে Join Now

Midnapore: পশ্চিম মেদিনীপুর(Midnapore) জেলা পুলিশে(Police) উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন। গণেশ চতুর্থীর ঠিক আগেই বড় পদক্ষেপ করলেন জেলা পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার। সোমবার সন্ধ্যায় থানা ও ফাঁড়ির দায়িত্বে থাকা একাধিক ওসি সহ 16 জন সাব ইন্সপেক্টর ও 2 জন এসিস্টেন্ট সাব ইন্সপেক্টরকে বদলি করা হয়েছে।

কে কে কোথায় বদলি হলেন?

1) গুরগুরিপাল থানার ওসি সমীর সরদার সাব ইন্সপেক্টর হিসাবে খড়্গপুর টাউন থানায় চলে যাচ্ছেন।
2) মনোরঞ্জন শিট, আগে সন্ধিপুর পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বে ছিলেন, এখন গুরগুরিপাল থানার নতুন ওসি।
3) রাজেশ পড়ুয়া, যিনি নারায়ণগড় থানায় ছিলেন, তিনি এখন সন্ধিপুর পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বে রয়েছেন।
4) শালবনি থানার সেকেন্ড অফিসার মেজর বাবু প্রদীপ সিং, এখন চন্দ্রকোনা রোড পুলিশ বিট হাউসের দায়িত্বে থাকবেন।
5) চন্দ্রকোনা রোড পুলিশ বিট হাউজের ইনচার্জ চিন্ময় প্রামাণিক পিংলা থানার ওসি হতে চলেছেন।
6) পিংলা থানার ওসি গোবর্ধন সাহু এখন বেলদা থানার ওসি হবেন।
7) বেলদা থানার ওসি সুজিত ঘোষ খড়্গপুর থানায় চলে যাচ্ছেন।
8) বেলদা থানার অন্তর্গত জোড়াগেরিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ শফিক আলম এখন খড়্গপুর গ্রামীণ থানায় যাচ্ছেন।
9) পুলিশ লাইনসের ডিসিআরবি থেকে দীপক কুমার দে জোরাগেরিয়া পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্ব নেবেন।
10) সবং থানার সাব ইন্সপেক্টর সুদীপ করকে খড়গপুর গ্রামীণ থানায় বদলি করা হয়েছিল।
11) সবং থানার আরও একজন সাব ইন্সপেক্টর সুকুমার ঘোষকে আনন্দপুর থানায় স্থানান্তর করা হয়েছে৷

আরও পড়ুনঃ ট্যাব কিনতে ১০ হাজার টাকা পাবে না পড়ুয়ারা, নেপথ্যে কী আরজি কর প্রসঙ্গ

খড়গপুড়ে গণেশ পুজোর জন্য আইন রক্ষকদের বিশেষ প্রস্তুতি

এদিকে, ‘মিনি ইন্ডিয়া’ খড়গপুরে(Kharagpur), গণেশ চতুর্থী উৎসব, গণপতি বাপ্পার পূজা ব্যাপক ধুম ধাম করে পালিত হবে। যদিও মূল উদযাপন শনিবার, 7 সেপ্টেম্বর। কিন্তু উৎসব শুরু হবে বৃহস্পতিবার, 5 সেপ্টেম্বর থেকেই। মঙ্গলবার বিকেলে সুপারিনটেনডেন্ট, নিরাপত্তা ও ট্র্যাফিক ব্যবস্থা পরীক্ষা করার জন্য খড়্গপুরের বিভিন্ন পুজোর স্থান পরিদর্শন করেন। তিনি অন্যান্য জেলা পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গেও একাধিক সাইট পরিদর্শন করেছেন। উদযাপনের জন্য সবকিছু ঠিকঠাক আছে তা নিশ্চিত করার জন্য একটি বৈঠকও করেছেন সিএমই গেট এলাকায় নিজের বাংলোতে। উৎসবে বাঁধ ভাঙা আনন্দের আশায় বসে থাকা সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করে তিনি জানিয়েছেন যে নিরাপত্তা এবং ট্র্যাফিক কার্যকরভাবে পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত ব্যবস্থা নিচ্ছে পুলিশ।