চিফ রিপোর্টার- অর্পণ ভট্টাচার্য
Paschim Midnapore: পরিবারের রোজগেরে সদস্য যুবকের মৃত্যু হয়েছিল হাতির হানায় (Elephant Death)। পশ্চিম মেদিনীপুর (Paschim Midnapore) জেলার অন্তর্গত কেশিয়াড়ি ব্লকের হাতিগেড়িয়ার জঙ্গলে হাতির হানায় মৃত্যু হয়েছিল এলাকার এক যুবকের। তারই পরিবারের হাতে সোমবার রাজ্য সরকারের তরফে ক্ষতিপূরণের (Elephant Death Compensation) চেক তুলেদিলেন বিধায়ক পরেশ মুর্মু।
জঙ্গলমহলের জেলাগুলিতে হাতির হানায় মৃত্যুর বিরাম নেই। শীতের শুরুর দিকে আমন ধান পেকে ওঠার সময়। খাবারের সন্ধানে অনেক সময়েই হাতির দল জঙ্গল থেকে লোকালয়ে চলে আসছে। জমিতে কাজ করতে গিয়ে জঙ্গলসংলগ্ন গ্রামগুলিতে অনেকে হাতির মুখোমুখি পড়ে যাচ্ছেন। ঘটছে মৃত্যুও। এই ধরনের ঘটনা ঠেকাতে বন দফতরের তরফে যদিও একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। হাতির দল লোকালয়ের এলেই তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার আজ করছে হুলা পার্টি। কিন্তু অনেকক্ষেত্রেই এই ধরণের দুর্ঘটনা দলছুট হাতির ক্ষেত্রে বেশি ঘটছে।
রাজ্য সরকারের তরফে হাতির হানায় মৃত্যু হলে বা ফসলের ক্ষতি হলে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। গত ৩০ নভেম্বর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত কেশিয়াড়ি ব্লকের হাতিগেড়িয়ার জঙ্গলে হাতির হানায় মৃত্যু এলাকার এক যুবকের। সোমবার মৃত যুবকের পরিবারের হাতে আর্থিক সাহায্য তুলে দেন বিধায়ক পরেশ মুর্মু। উপস্থিত ছিলেন বেলদা রেঞ্জের আইসি বিশ্বজিৎ হালদার, এলাকার উপপ্রধান কালাচাঁদ সানকি প্রমুখরা।